স্ট্রিং তত্ত্ব এবং কিছু কথা......

স্ট্রিং তত্ত্ব(String theory) হলো মৌল পদার্থবিদ্যার(Fundamental Physics) একটি নকশা(Model) যার গঠন একক হলো একমাত্রিক দীর্ঘায়িত বস্তুসমূহ(রজ্জুসমূহ) যেখানে মৌলকণা পদার্থবিদ্যার আদর্শ নকশার গঠন একক হলো শূন্য-মাত্রিক বিন্দুসমূহ(কণাসমূহ)। এই কারনে বিন্দুবৎ কণার উপস্থিতিজনিত পদার্থবিজ্ঞানের সমস্যাবলী (যেমন- মহাকর্ষের একটি গ্রহণযোগ্য কোয়ান্টায়িত তত্ত্ব প্রদান) রজ্জু তত্ত্বে এড়ানো সম্ভব হয়। গবেষণায় দেখা যায় যে, রজ্জুসমূহ ছাড়াও এই তত্ত্ব অধিকতর সংখ্যক মাত্রাবিশিষ্ট বস্তুর অস্তিত্ব সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে।
মোটামুটি গ্রিকদের সময় থেকেই দার্শনিকদের ধারণা ছিলো সকল পদার্থ, পরামানু (Atom) নামক অতিক্ষুদ্র, অবিভাজ্য কণা দ্বারা গঠিত। অর্থাৎ যেকোনো পদার্থকে ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে সর্বশেষ যে অবস্থা পাওয়া সম্ভব তাই পরমানু। কিন্তু বর্তমানে আমাদের ভাঙ্গার দৌড় পরমানু পর্যন্ত আটকে থেকে নেই। পরমানুকে ভেঙ্গে আমরা এর ভেতর থেকে বের করে এনেছি ইলেক্ট্রন, নিউক্লি (Nuclei)। শুধু তাই নয়, বিজ্ঞানীরা ইলেক্ট্রন, নিউক্লিকেও ভেঙ্গে ফেলতে সক্ষম হয়েছেন এবং আবিষ্কার করেছেন আরও অসংখ্য অতিপারমানবিক কণার (Subatomic Particle) অস্তিত্ব। কিন্তু আগেকার সময়ের বিজ্ঞানী এবং দার্শনিকরা পরমানুর মাধ্যমে যেকোনো ধরণের পদার্থ সৃষ্টি হবার যে সরল কাঠামো (Framework) বের করে ফেলেছিলেন, অতিপারমানবিক কণাগুলো আবিষ্কার করার পর সেটা করা প্রায় অসম্ভব এবং ঝামেলার কাজ হয়ে দাঁড়ালো। নিউট্রিনোস, কোয়ার্কস, মেসন, লেপটনস, হার্ডডন্স, গ্লুওনস, ডব্লিও-বোসন ইত্যাদি ইত্যাদি উদ্ভট নামের এবং ধর্মের অতিপারমানিক কণার জঙ্গলই যে প্রকৃতির একেবারে মৌলিক পর্যায়ের অবস্থা সেটা মেনে নেওয়াটা কষ্টকরই বটে। 

                                                   ১১ মাত্রার জগৎ , ত্রিমাত্রিক প্রজেকশন


একটি স্ট্রিং তত্ত্ব কুচুটে বৈশিষ্ট্য যে অতিরিক্ত মাত্রার ভবিষ্যদ্বাণী আছে. মাত্রা সংখ্যা কোনো ঐক্য 
নির্ণায়ক দ্বারা নির্দিষ্ট নয়, [সন্দেহজনক - আলোচনা] কিন্তু সমতল spacetime সমাধান তথাকথিত "গুরুতর মাত্রা" মধ্যে উপস্থিত থাকলে. Cosmological সমাধান dimensionalities এর ব্যাপকতর বিভিন্ন মধ্যে বিদ্যমান, এবং এই ভিন্ন মাত্রা dynamical পরিবহন সঙ্গে সর্ম্পকিত হয়. মাত্রা হয় "কার্যকর কেন্দ্রিয় মূল্য", স্বাধীনতা dimensionality তা গুরুত্বহীন বাঁকা শাসন কমে যাওয়ার মধ্যে ডিগ্রীর একটি গণনা আরও অবিকল ভিন্ন মূল্যবোধ।এরকম একটি তত্ত্ব 11 ত্রিমাত্রিক এম তত্ত্ব, যা প্রয়োজন এগারো মাত্রা আছে spacetime, চলিত তিনটি স্থানিক মাত্রা ও সময় চতুর্থ মাত্রা থেকে ভিন্ন. মূল 1980 থেকে স্ট্রিং তত্ত্ব এম তত্ত্ব যেখানে একাদশ মাত্রা খুবই ছোট বৃত্ত বা একটি লাইন বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যাখ্যা, এবং যদি এই formulations মৌলিক হিসাবে বিবেচিত হয় তারপর, স্ট্রিং তত্ত্ব দশ মাত্রা প্রয়োজন. তবে তত্ত্ব আমাদের মত universes বর্ণনা, চার লক্ষণীয় spacetime মাত্রার, যেমন পর্যন্ত 10 সমতল স্থান মাত্রার সঙ্গে universes, এবং যেখানে মাত্রার কিছু অবস্থান একটি বাস্তব সংখ্যা দ্বারা উল্লিখিত না সঙ্গে, কিন্তু দ্বারা একটি সম্পূর্ণ গাণিতিক পরিমাণ বিভিন্ন প্রকার. . এটা বিভিন্ন পরিস্থিতিতে হিসাবে ভিন্ন দশ মাত্রা নেই কোন কম, একাদশ মাত্রা অস্তিত্ব DOS ভাল হয় চিন্তা: তাই spacetime মাত্রা এর ধারণা স্ট্রিং তত্ত্ব হয় স্থির না. সময় চতুর্থ মাত্রা হয় না. Electromagnetism অথবা আপেক্ষিক আইনস্টাইন এর তত্ত্ব এর ম্যাক্সওয়েল তত্ত্ব মধ্যে কিছু ভবিষ্যদ্বাণী এই ধরনের তোলে; এই তত্ত্ব পদার্থবিদদের "উভয় হাত দ্বারা" থেকে মাত্রা সংখ্যা সন্নিবেশ প্রয়োজন, এবং এই সংখ্যা নির্দিষ্ট সম্ভাব্য শক্তি এবং স্বাধীন. স্ট্রিং তত্ত্ব এক মাত্রা স্কালে সম্ভাবনাময় শক্তি সংখ্যা সম্পর্কযুক্ত করতে পারবেন. টেকনিক্যালি, এই কি কারণ একটি মানদণ্ড অনিয়ম প্রতি পূর্বাভাস মাত্রা পৃথক নম্বর বিদ্যমান, এবং গেজ অনিয়ম সমীকরণের মধ্যে nontrivial সম্ভাব্য শক্তি গতি সমাধান সহ দ্বারা সম্ভব প্রতিকৃত. উপরন্তু, "গুরুতর মাত্রা" সম্ভাব্য শক্তির অনুপস্থিতি ব্যাখ্যা কেন ফ্ল্যাট spacetime সমাধান সম্ভব।






source: bn.wikipedia.org , mukto-mona.com

আলবার্ট আইনস্টাইন

আলবার্ট আইনস্টাইন  (জার্মানAlbert Einstein আল্‌বেয়াট্‌ আয়ন্‌শ্‌টায়ন্‌') (মার্চ ১৪, ১৮৭৯ - এপ্রিল ১৮, ১৯৫৫) জার্মানিতে জন্মগ্রহণকারী একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তার বিখ্যাত আপেক্ষিকতার তত্ত্ব এবং বিশেষত ভর-শক্তি সমতুল্যতার সূত্র আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। তিনি ১৯২১ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। তার পুরস্কার লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়, তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে বিশেষ অবদান এবং বিশেষত আলোক-তড়িৎ ক্রিয়া সম্পর্কীত গবেষণার জন্য।
আইনস্টাইন পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রচুর গবেষণা করেছেন এবং নতুন উদ্ভাবন ও আবিষ্কারে তার অবদান অনেক। সবচেয়ে বিখ্যাতআপেক্ষিকতার বিশেষ তত্ত্ব বলবিজ্ঞান ও তড়িচ্চৌম্বকত্বকে একীভূত করেছিল এবং আপেক্ষিকতার সাধারণ তত্ত্ব অসম গতির ক্ষেত্রে আপেক্ষিকতার তত্ত্ব প্রয়োগের মাধ্যমে একটি নতুন মহাকর্ষ তত্ত্ব প্রতিষ্ঠিত করেছিল। তার অন্যান্য অবদানের মধ্যে রয়েছে আপেক্ষিকতাভিত্তিক বিশ্বতত্ত্ব, কৈশিক ক্রিয়া, ক্রান্তিক উপলবৎ বর্ণময়তা, পরিসাংখ্যিক বলবিজ্ঞানের চিরায়ত সমস্যাসমূহ ও কোয়ান্টাম তত্ত্বে তাদের প্রয়োগ, অণুর ব্রাউনীয় গতির একটি ব্যাখ্যা, আনবিক ক্রান্তিকের সম্ভ্যাব্যতা, এক-আনবিক গ্যাসের কোয়ান্টাম তত্ত্ব, নিম্ন বিকরণ ঘনত্বে আলোর তাপীয় ধর্ম (যা ফোটন তত্ত্বের ভিত্তি রচনা করেছিল), বিকিরণের একটি তত্ত্ব যার মধ্যে উদ্দীপিত নিঃসরণের বিষয়টিও ছিল, একটি একীভূত ক্ষেত্র তত্ত্বের প্রথম ধারণা এবং পদার্থবিজ্ঞানের জ্যামিতিকীকরণ।





আইনস্টাইনের গবেষণাকর্মসমূহ বিধৃত রয়েছে ৫০টিরও অধিক বৈজ্ঞানিক গবেষণাপত্র এবং কিছু বিজ্ঞান-বহির্ভূত পুস্তকে। ১৯৯৯ সালে টাইম সাময়িকী আইনস্টাইনকে "শতাব্দীর সেরা ব্যক্তি" হিসেবে ঘোষণা করে। এছাড়া বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানীদের একটি ভোট গ্রহণের মাধ্যমে জানা গেছে, তাকে প্রায় সবাই সর্বকালের সেরা পদার্থবিজ্ঞানী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। সাধারণ সংস্কৃতি এবং দৈনন্দিন ব্যবহারে মেধাবী এবং প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন কাউকে বা কোন কিছুকে বুঝাতে এখন তাই "আইনস্টাইন" শব্দটি ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ এটি মেধার সমার্থক


আইন্সটাইন ভক্তদের জন্য কিছু তথ্য

# ১৮৭৯ সালে ১৪ই মার্চ জার্মানির একটি ছোট শহর উলমে আইনস্টাইনের জন্ম।
# আইনস্টাইন যখন তার আপেক্ষিক তত্ত্ব আবিষ্কার করেন তখন পর্যন্ত গবেষণার জন্য তার ছিলনা কোন ল্যাবরেটরি বা কোন যন্ত্রপাতি, তার একমাত্র অবলম্বন ছিল খাতা-কলম।
# আইনস্টাইন যখন তার আপেক্ষিক তত্ত্ব প্রকাশ করেন তখন তার বয়স ছিল মাত্র ২৬ বছর।
# সূর্যগ্রহেনর একাধিক ছবি দেখে বিজ্ঞানীরা ধারণা করলেন আলোক রশ্মি বাকে।
# ১৯১৪ সালের ৬ই নভেম্বর ইংল্যান্ড এর রয়াল সোসাইটিতে ঘোষনা করা হল সেই যুগান্তকারী আবিষ্কার! আলো বেকে যায়! এই বাকের নিয়ম নিউটনের তত্ত্বে নেই, আলোর বাকের এই মাপ আছে আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্বে।
# একদিন এক তরুণ সাংবাদিক, বিজ্ঞানী আইনস্টাইনকে তার আপেক্ষিক তত্ত্ব সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে বললে, আইনস্টাইন কৌতুক করে বললেন- যখন একজন লোক কোন সুন্দরীর সাথে ১ ঘন্টা গল্প করে, তখন তার কাছে মনে হয় যেন এক মিনিট বসে আছে। কিন্তু যখন তাকে কোন গরম উননের পাশে এক মিনিট দাড় করিয়ে দেওয়া হয় তবে তার মনে হবে সে একঘন্টা দাড়িয়ে আছে। এটাই আপেক্ষিক তত্ত…
# মজার ব্যাপার হল আইনস্টাইনের সবেচেয়ে আলোচিত ও সবচেয়ে মহৎ আবিষ্কার আপেক্ষিক তত্ত্ব হলেও নোবেল কমিটি তাকে এই তত্ত্বের জন্য নোবেল পুরষ্কার দিতে পারেনি, কারণ নোবেল পুরস্কারের শর্ত ছিল পদার্থিবদ্যায় নোবেল পুরষ্কার পাবে এমন আবিষ্কারক যার আবিষ্কার মানুষের কাজে লাগে। কিন্তু যখন তিনি নোবেল পুরষ্কারে ভুষিত হন তখন পর্যন্ত এটা প্রমাণিত হয়নি যে আপেক্ষিক তত্ত্ব আদেও মানুষের কোন কাজে লাগে…! তিনি নোবেল পুরুষ্কার পান তার ফটো ইলেকিট্রক ইফেক্ট আবিষ্কারের কারনে…নোবেল সনদে তা উল্লেখ আছে এভাবে…
“Serfvice to the theory of Physics especially for the law of the Photo Electric Effect”
# আইনস্টাইন বিশ্বাস করতেন ধর্ম মানবতারই এক মূর্ত প্রকাশ। বিজ্ঞান আর ধর্মে প্রেভদ নেই। প্রভেদ শুধু দৃষ্টি ভঙ্গিতে। বিজ্ঞান শুধু ‘কি’ তার উত্তর দিতে পারে, ‘কেন’ বা ‘কি হওয়া উচিৎ’ সে উত্তর দেবার ক্ষমতা নেই। অপর দিকে ধর্ম শুধু মানুষের কাজ আর চিন্তার মূল্যায়ন করতে পারে মাত্র।
# মূলত পারমানবিক শক্তির সম্ভবনা সৃষ্টির মাধ্যমে আইনস্টাইনের আপেক্ষিক তত্ত্ব প্রমানিত হয়। সামান্য ভরের রুপান্তরের জন্য পাওয়া যাচ্ছে অপরিমেয় শক্তি। আইনস্টাইন লিখেছেন-“ আমার জীবনকালে এই শক্তি পাওয়া যাবে ভাবেত পারিনি”।
# ১৯৫০ সালে আইনস্টাইন প্রকাশ করেন তার মহাকর্ষের সার্বজনীন তত্ত্ব।
# দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর গড়ে ওঠা নতুন ইহুদী রাষ্ট্র ইসরায়েলের রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য আইনস্টাইনকে আমন্ত্রণ জানানো হলে তিনি তা প্রত্যাখান করেন।
# ১৯৫৫ সালে ১৮ই এপ্রিল আইনস্টাইন মারা যান। তার দেহ পুড়িয়ে ফেলা হলেও তার ব্রেন গেবষণার জন্য এখনও সংরক্ষিত আছে। তবে তা কোথায় সেটা অনেকেরই অজানা
source: bn.wikipedia.org, niloynil.wordpress.com

ইলেকট্রন বিন্যাস


আণবিক পদার্থ বিজ্ঞান এবং কোয়ান্টাম রসায়ন অনুযায়ী ইলেক্ট্রন বিন্যাস হচ্ছে কোন অণু, পরমাণু বা অন্য কোন বস্তুতেইলেক্ট্রনের সজ্জা। ইলেক্ট্রন নির্দিষ্ট সম্ভাব্য এলাকা জুড়ে পরিভ্রমণ করে যা অর্বিটাল নামে পরিচিত। এই অর্বিটালগুলোর আকৃতি এবং ইলেক্ট্রন ধারণক্ষমতা নিউক্লিয়াস থেকে অর্বিটালের দূরত্বের উপর নির্ভর করে বিভিন্ন হয়। প্রতিটি অর্বিটালের সর্বোচ্চ ইলেক্ট্রন ধারণক্ষমতা নির্দিষ্ট। অণু বা পরমাণুর কোন অর্বিটালে কতটি করে ইলেক্ট্রন অবস্থান করবে তা আউফবাউ নীতিঅনুযায়ী নির্ধারিত হয়। কোন অণূ বা পরমাণুর অর্বিটালগুলোতে কতটি করে ইলেক্ট্রন রয়েছে তা বিশেষ উপায়ে প্রকাশিত রূপই হচ্ছে ইলেক্ট্রন বিন্যাস। পরমাণুর ইলেকট্রন বিন্যাসের উপরে ঐ পরমাণুর যোজনী নির্ভর করে। ইলেক্ট্রন বিন্যাসের বৈশিষ্ট্যের উপরে দাঁড়িয়ে আছে সমযোজী বন্ধনের ভিত্তি।

অর্বিটালের আকৃতি এবং ইলেক্ট্রন ধারণক্ষমতাকে যথাক্রমে ইংরেজি বর্ণ s,p,d,f দ্বারা নির্দেশ করা হয়। এছাড়াও g,h এবং i বর্ণ দিয়েও নির্দেশ করার বিধান রয়েছে কিন্তু এখনও পর্যন্ত এগুলো ব্যবহারের প্রয়োজন পড়েনি। প্রতিটি অর্বিটালের শক্তিমাত্রা নির্দিষ্ট। ইলেক্ট্রন এক শক্তিমাত্রার অর্বিটাল থেকে অন্য শক্তিমাত্রার অর্বিটালে ঝাঁপ দিতে পারে। এর ফলে ফোটন নামের একপ্রকার কোয়ান্টাম শক্তি কণার নিঃসরণ ঘটে। অর্বিটালের শক্তিমাত্রাকে ১ থেকে ৭ এর মধ্যের কোন একটি পূর্ণ সংখ্যা দ্বারা নির্দেশ করা হয় এবং তা অর্বিটাল নির্দেশক বর্ণের সাথে বসানো হয়।

source: bn.wikipedia.org/